
Dhaka National Medical College is an institution dedicated to provide educational opportunities, transmitting knowledge and providing range of services to both medical students and general community. The institution endeavors to foster in each student a love of learning, commitment to fair and honorable conduct and respect for the safety and welfare of others. For this purpose, this medical college authority likes to implement such a system here to consider as “code of conduct”. The students have to obey some code of conduct in the campus as well as beyond it as the conduct outside may influence the educational process and learning environment. It is not intended to be a solely punitive process nor a substitution of the law. The code of conduct aims to sustain a safe environment conductive to learning, promote a climate of mutual respects, individual well being, personal development and encourage application of ethical decision making in daily life of students.
The code of conduct is considered as follows:
Any violation of the code of conduct 1 will be considered as minor misconduct.
Any violation of the code of conduct 2 will be treated as major misconduct. Performing three minor misconducts by a particular students will be treated as a major misconduct.
Any violation of the college academic rules will be treated under college and university rules.
I / we undersigned informed regarding the above mentioned code of conduct.
Signature of the Student Signature of the Guardian
Name: Name:
Session: Address:
Batch:
Class Roll no.: Date:
Mobile no: Mobile no.:
E-mail: E-mail:
আচরণ বিধি (কোড অফ কন্ডাক্ট)
ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ একটি ঐতিহ্যবাহী চিকিৎসা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে চিকিৎসা শিক্ষার বিভিন্ন সুযোগ ও জ্ঞান চর্চার উপযুক্ত পরিবেশ বিদ্যমান। এর পাশাপাশি কলেজ ও সংশ্লিষ্ট ঐতিহ্যবাহী হাসপাতালের মাধ্যমে সুদীর্ঘ সময় ধরে জনসাধারণের মধ্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করে আসছে। এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান উদ্দেশ্য হলো ছাত্র-ছাত্রীদেরকে উপযুক্ত চিকিৎসা শিক্ষা, মানুষের সাথে সদাচারণ ও তাদের কল্যাণে কাজ করার জন্য তৈরী করা। এ লক্ষ্যে কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য একটি আচরণ বিধি (কোড অফ কন্ডাক্ট) তৈরী করেছে। এর মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসের মধ্যে কিছু নিয়ম মেনে চলবে এবং কলেজের বাইরেও এই শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখবে। এ আচরণ বিধিটি ছাত্র-ছাত্রীদের শুধুমাত্র শাস্তি দেয়া নয় অথবা আইনের বিকল্পও নয়। এ আচরণ বিধিটির উদ্দেশ্য হচ্ছে একটি সুন্দর এবং সুশিক্ষার নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত করা। এছাড়া এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাত্র-ছাত্রীদেরকে যথাযথ চিকিৎসা শিক্ষায় শিক্ষিত করে মানবিক ও নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন এবং সমাজ ও মানব কল্যাণে নিবেদিত চিকিৎসক তৈরী করতে নিয়োজিত। এ আচরণ বিধির মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা পরস্পরকে সম্মান করবে, পারষ্পারিক সৌহাদ্য বজায় রাখবে এবং নিজেকে সমুন্নত করে নৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহন করার উপযুক্ত চিকিৎসক হিসাবে তৈরী হবে।
১. ব্যক্তিগত আচরণ ও পোশাকঃ
(ক) কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে ছাত্র-ছাত্রীরা কলেজের আইডি কার্ড সাথে রাখবে।
(খ) কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে সকল ছাত্র-ছাত্রীকে পরিষ্কার পোশাক এবং সাদা এপ্রোন পরিধান করতে হবে।
(গ) ছাত্ররা শার্ট, ফুলপ্যান্ট এবং জুতা পরিধান করবে এবং চুল পরিপাটি ও ক্লিন সেভ অথবা স্বাভাবিক দাঁড়ী রেখে ক্লাশে আসবে।
(ঘ) ছাত্রীরা সাধারণ এবং মার্জিত পোশাক পরিধান করবে। তারা হিল বিহীন জুতা অথবা সেন্ডেল ব্যবহার করবে । তারা তাদের চুল পরিপাটি করে ক্লিপ বা ব্যান্ড দিয়ে বেঁধে রাখবে।
(ঙ) ফ্যাশন দুরস্ত পোশাক, টি শার্ট, অতিরিক্ত সাজগোজ, দামী গহনা ব্যবহার করা যাবে না। তাছাড়া কোন অবস্থাতেই চুলে রং করা ও চুল খোলা রাখা যাবে না।
(চ) ছাত্র-ছাত্রীরা সবসময় কলেজ ও হাসপাতালের পরিবেশ পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন রাখতে সচেষ্ট থাকবে।
(ছ) কলেজ ও হাসপাতালের দেয়ালে কোন অবস্থাতেই স্টিকার, পোস্টার, ইত্যাদি লাগানো যাবে না।
(জ)আচরণ বিধি ১ এর যে কোনটির লঙ্ঘন লঘু অসদাচারণ হিসাবে গন্য করা হবে ।
২. কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে আচরণবিধিঃ
(ক) ছাত্র-ছাত্রীরা কোন অবস্থাতেই শিক্ষক, সহপাঠী, কলেজ এবং হাসপাতালের কোন কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে খারাপ আচরণ করতে পারবে না।
(খ) কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে ইভটিজিং, ধুমপান, মদ্যপান এবং অন্যান্য নেশাজাতীয় দ্রব্য সেবন সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।
(গ) কলেজ এবং হাসপাতাল ক্যাম্পাসে কোন ধরনের ভাংচুর, সম্পদ নষ্ট, অগ্নিসংযোগ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।
(ঘ) কলেজ ও হাসপাতাল চলাকালীন সময়ে বিভিন্ন বিভাগের কাজকর্ম ব্যাঘাত সৃষ্টি করা অথবা জোর করে বন্ধ করা যাবে না।
(ঙ) কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি সম্পূর্ন নিষিদ্ধ।
(চ) কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে যে কোন ধরনের ধর্মঘট, বিক্ষোভ প্রদর্শন, মিছিল, শ্লোগান, অযথা চিৎকার করা সম্পূর্ণ নিষেধ।
(ছ) কলেজ ও হাসপাতাল ক্যাম্পাসে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, ভাংচুর এবং কাউকে মারধর করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
(জ) অটো ভেকেশন কোন অবস্থায় গ্রহনযোগ্য নয়।
(ঝ) কলেজে ভর্তি হওয়ার সাথে সাথে বিদেশী ছাত্র-ছাত্রীদেরকে তাদের পাসপোর্ট অধ্যক্ষ মহোদয়ের অফিসে জমা দিতে হবে। তারা যখন নিজ দেশে যাবে তখন কলেজ অধ্যক্ষের অফিস থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করে নিয়ে যাবে। সবাইকে এই নিয়ম অবশ্যই মেনে চলতে হবে।
(ঞ) ছাত্র-ছাত্রীদের পক্ষ থেকে যে কোন ধরনের অনৈতিক অনুরোধ অথবা চাপ (যেমন পেশাগত পরীক্ষায় অংশগ্রহনের জন্য) গুরুতর অসদাচারণ হিসাবে গন্য করা হবে।
আচরণ বিধি ২ এর যে কোনটির লঙঘন গুরুতর অসদাচারণ হিসাবে গন্য করা হবে। কোন ছাত্র/ছাত্রী লঘু অসদাচারণ ০৩ (তিন) বার করলে তা গুরুতর অসদাচারণ হিসাবে গন্য হবে।
৩. কলেজের শিক্ষা কার্যক্রম সংক্রান্ত নিয়মাবলীঃ
(ক) ছাত্র-ছাত্রীরা ক্লাশ এবং শিক্ষাসংক্রান্ত কার্যাবলীতে কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মাবলী মেনে চলবে।
(খ) ক্লাশে উপস্থিতির হার ৭৫% এর কম হলে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন পেশাগত এমবিবিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহন করতে দেয়া হবে না। কোন ছাত্র-ছাত্রী যদি একই সাথে যে কোন ০২ (দুই) টি কলেজ পরীক্ষায় (যেমন কার্ড ফাইনাল এবং টার্ম ফাইনাল) অংশগ্রহন করতে ব্যর্থ হয় সেক্ষেত্রে তার নাম সংশ্লিষ্ট বিভাগের রেজিষ্ট্রার খাতা হতে সাময়িকভাবে কর্তন করা হবে। সে যদি গ্রহনযোগ্য কারণ দেখাতে পারে তবে অধ্যক্ষ মহোদয়ের অনুমতি সাপেক্ষে তাকে পুনরায় ক্লাশ করার অনুমতি দেয়া হবে।
(গ) নির্দিষ্ট সময়ে বেতন এবং অন্যান্য ফিসসমূহ নিয়মিতভাবে পরিশোধ করতে হবে। এই নিয়মের ব্যাত্যয় ঘটলে কলেজের নিয়মপরিপন্থী হিসাবে গন্য হবে।
(ঘ) প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে ফাইনাল পেশাগত এমবিবিএস পরীক্ষায় পাশ না করা পর্যন্ত তার বেতন ও অন্যান্য ফিসমূহ নিয়মমাফিক অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে।
(ঙ) বিদেশী ছাত্র-ছাত্রীদের অবশ্যই কলেজ হোস্টেলে অবস্থান করতে হবে।
(চ) কোন ছাত্র-ছাত্রী কলেজের শিক্ষাসংক্রান্ত যে কোন নিয়মাবলী লঙঘন করলে কলেজ কর্তৃপক্ষ কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহন করবেন।
৪. লঘূ অসাদাচারণের জন্য শাস্তির ধরণসমুহ ঃ
(ক) সতর্কীকরণ (খ) জরিমানা (গ) সতর্কীকরণ ও জরিমানা। (ঘ) সাময়িকভাবে ক্লাশ করা থেকে বিরত রাখা।
৫. নিুলিখিত কারণে কলেজ কর্তৃপক্ষ ছাত্র-ছাত্রীদের নাম রেজিষ্ট্রার খাতা থেকে সাময়িকভাবে কর্তন করতে পারেনঃ
i. অনুমতি ছাড়া কোন ছাত্র-ছাত্রী তিন মাস ক্লাশে অনুপস্থিত থাকলে ।
ii. একনাগাড়ে তিন মাস বেতন পরিশোধ না করলে।
iii. কোন ছাত্র-ছাত্রী অধ্যক্ষের অনুমতি ব্যতীত দেশ ত্যাগ করলে অথবা ছুটির অতিরিক্ত সময় দেশের বাইরে অবস্থান করলে।
৬. গুরুতর অসদাচারণের জন্য শাস্তির ধরণসমুহ ঃ
(ক) জরিমানা (খ) সাময়িকভাবে কলেজ থেকে বহিষ্কার। (গ) বিশ্ববিদ্যালয়ের পেশাগত পরীক্ষা সমুহ থেকে বিরত রাখা (ঘ) কলেজ থেকে বহিষ্কার করা।
* কলেজ কর্তৃপক্ষ যে কোন অভিযুক্ত ছাত্র-ছাত্রীর বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহন করার অধিকার রাখে। কর্তৃপক্ষ বলতে একাডেমিক কাউন্সিলকে বুঝায়।
* যে কোন ধরনের অসদাচারণ যাহা উপরে উল্লেখ করা হয় নাই কোন ছাত্র-ছাত্রী তাহা সংগঠিত করলে একাডেমিক কাউন্সিল যে কোন ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার অধিকার সংরক্ষণ করে।
* কলেজ প্রশাসন যে কোন লঘু দন্ড আরোপ করতে পারবে।
* গুরুদন্ডের ক্ষেত্রে একাডেমিক কাউন্সিলের সিদ্ধান্তের প্রয়োজন হবে এবং লঘু অসদাচারণের জন্য কলেজ প্রশাসন কর্তৃক প্রদত্ত দন্ডের পর্যালোচনা একাডেমিক কাউন্সিল করতে পারবে।
আমি/আমরা উপরোক্ত আচরণবিধিসমূহ সম্বন্ধে অবগত হলাম।
ছাত্র-ছাত্রীর স্বাক্ষর অভিভাবকের স্বাক্ষর
নাম:
ঠিকানা:
সেশন:
ব্যাচ:
ক্লাশ রোল নং:
মোবাইল নম্বর:
ই-মেইল:
© Copyright 2016 DNMC - All Rights Reserved
Developed by Arobil